কম্পিউটার ব্যবহারের শুরু থেকেই বাংলাদেশিরা যেই সফটওয়্যারের সাথে খুবই সুপরিচিত- তা হল মাইক্রোসফট অফিসের ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ার পয়েন্ট। এগুলি এতই প্রচলিত সফটওয়্যার যে, গ্রাম বা শহর, সরকারি বা বেসরকারি বিভিন্ন কোম্পানী, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে আমাদের এই সফটওয়্যারগুলো দিয়ে কাজ করতে হয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের এই ডিজিটাল স্বপ্ন পূরুণের লক্ষ্যে, আপনাদের সহযোগিতায় পাশে আছে একটি বিশ্বস্ত নাম ''রাশিদা হক কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার''
দীর্ঘ ২ বছরের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এখানে অনেক শিক্ষার্থী ফ্রি ট্রেনিং গ্রহণ করে আজ স্বাবলম্বী ।
✅ এম এস ওয়ার্ডের মাধ্যমে সিভি বা কভার লেটার রাইটিং নতুন চাকুরি প্রত্যাশিতদের জন্য একটি অত্যাবশ্যকীয় কাজ।
চাকুরি জীবনে প্রবেশের পূর্বে শিক্ষাজীবনেও কিন্তু ওয়ার্ড থাকে প্রত্যেক মানুষের নিত্য সংগী। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের বিভিন্ন এসাইনমেন্ট, রিসার্চ পেপার , রিপোর্ট রাইটিং এর কাজ করার সময় ব্যবহার করে থাকেন এই সফটওয়্যার।
✅ মাইক্রোসফট এক্সেল অফিসিয়াল ডাটা ম্যানেজমেন্টের এক অপরিহার্য সফটওয়্যার হল এম এস এক্সেল। এমন কোন কোম্পানী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যারা তাদের ডাটা ট্র্যাকিং এর জন্য এক্সেলের স্বরণাপন্ন হচ্ছে না। কারণ, এক্সেলের বিকল্প কোন সহজ সফটওয়্যার নেই যা এত সুন্দরভাবে ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্টের এই কাজটি করতে পারবে। একাউন্টন্স, স্টোর, সাপ্লাই চেইন থেকে শুরু করে এইচ-আর পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রেই ডাটা স্টোর ও রেকর্ডের জন্য এক্সেলের ব্যবহার সর্বক্ষেত্রে বেশ লক্ষ্যণীয়। মাইক্রোসফট এক্সেলের সাহায্যে আমরা দৈনন্দিন হিসাব সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ করতে পারি ও বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন করতে পারি। এছাড়াও ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় কাজ করতে পারি ও আয়কর ও অন্যান্য হিসাব-নিকাশ তৈরি করতে পারি।
সায়েন্টিস্টরা তাদের গবেষণার যে বিশাল ডাটা বছরের পর বছর সংরক্ষণ করেন তার জন্যও নির্ভরতার এক নাম হল এক্সেল। ব্যাংক কর্মকর্তারা এক্সেলের স্ট্যাস্টিক্যাল ফাংশনগুলোর মাধ্যমে ব্যাংক লোনসহ ব্যাংকের যাবতীয় বিষয়াবলী হিসাব করে থাকেন।এছাড়াও, লজিক্যাল ফাংশনের মাধ্যমে শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা খুব দ্রুত গ্রেড ভিত্তিক রেজাল্ট তৈরি করে থাকেন।
✅ পাওয়ার পয়েন্ট ব্যবহার শিক্ষক-শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে কর্মজীবি সবাই করে থাকেন। আর আপনি যদি কোন কোম্পানীর মার্কেটিং বিভাগের সদস্য হন তাহলে তো আর কথাই নেই। মার্কেটিং এর কর্মকর্তাদের জীবিকা অর্জনের অনেকটাই নির্ভর করে পাওয়ার পয়েন্টের দক্ষতার উপর। যে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে যত বেশি দক্ষতা প্রদর্শন করে ক্লায়েন্টের কাছে কোম্পানীর ব্র্যান্ড ইমেজ তুলে ধরতে পারেন, তার প্রমোশনও এই ফিল্ডে তত দ্রুত হয়। কারণ, প্রোডাক্ট যত ভালই হোক না কেন, তার বিক্রয়ের বিষয়টি পুরোপুরি নির্ভর করে মার্কেটিং বিভাগের তৎপরতার উপর।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের পুরো শিক্ষাজীবনে বিভিন্ন বিষয়ে যে প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন, তা পুরোপুরি পাওয়ার পয়েন্ট নির্ভর। এমনকি থিসিস পেপার প্রেজেন্টেশনের জন্যও প্রয়োজন হয় পাওয়ার পয়েন্টে দক্ষতার। তাই, বলা যায় যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য পাওয়ার পয়েন্টে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। একই কথা আসলে স্কুল ,কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্যও প্রযোজ্য। এখনকার শিক্ষা ব্যবস্থা আর আগের মত সনাতন নেই। ক্লাসরুমগুলোর ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থা এখন অনেকটাই প্রেজেন্টশন নির্ভর। বিভিন্ন ভিডিও চিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে অনেক সুন্দর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে শিক্ষকরা তাদের আলোচ্য বিষয় শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরেন। তাই, শিক্ষকরাও পাওয়ার পয়েন্টের আধুনিক সব কমান্ডের সাথে পরিচিত হতে পিছপা হচ্ছেন না।
<<<< সুবিধাসমূহ >>>
✅ সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে ক্লাশ।
✅ প্রত্যেক এর জন্য একটি করে কম্পিউটার।
✅একসাথে ১০ জনের ক্লাস।
✅ ছেলে/মেয়ে পৃথক ক্লাস।
✅ মাল্টিমিড়িয়া ক্লাস রুম।
✅দক্ষ শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত।
✅ পিছিয়ে থাকা ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্পেশাল ক্লাশ।
✅ কোর্স শেষে চাকুরি পরিকল্পনা প্রনয়ন।
✅ কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে ।
✅✅ভর্তি এবং প্রশিক্ষণ ফি✅✅
আসন সংখ্যা: ২০টি।
👉 ক্লাশ হবে সপ্তাহে ৩ দিন ,৬মাস ।( চাহিদা অনুযায়ী ক্লাশ বৃদ্ধি করা হবে)
👉 প্রতিটি ক্লাসের সময়ঃ ২ঘণ্টা করে।
👉 বেসিক কম্পিউটার কোর্স ফিঃ ৫০০ টাকা।
বিঃদ্র: এটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান
কোনো প্রশ্ন থাকলে মোবাইল নাম্বার সহ মেসেজ করুন অথবা আমাদের প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করুন।
👉 আমাদের সম্পর্কে জানতে দেখুন এই লিঙ্কে: www.Facebook.Com/RHCTC
মোবাইল : ০১৭৩৪৩১২৫০৪
আমাদের প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা
রশিদ মিঞা ভবন ,গ্রাম:পূর্ব শ্যামপুর, পোঃ শ্যামপুর,উপজেলা: মেলান্দহ, জেলা ;জামালপুর
☎ফোন: +8801734312504
ফেসবুক পেজ : www.Facebook.com/RHCTC
Admission Leflet |